ইন্ডিয়া টুরিস্ট ভিসা || ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা খরচ
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন তাদের চ্যান্সেরি প্রাঙ্গণে মঙ্গলবার ৭২তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করেছে।
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী দিবসটি উপযাপনে ভারতের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। অনুষ্ঠানে ভারতের রাষ্ট্রপতির বাণী পড়ে শোনান দোরাইস্বামী।
এ সময় করোনাভাইরাস পরিস্থিতি বিবেচনা করে শিগগিরই টুরিস্ট ভিসা চালু হবে বলে জানান তিনি।
মঙ্গলবার সকালে দিবসটি উপলক্ষে চ্যান্সেরি প্রাঙ্গণে হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ আমন্ত্রিত ভারতীয় নাগরিকসহ বিভিন্ন ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি ভারতকে সারা বিশ্বের ‘ফার্মাসিউটিক্যাল’ হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সবাইকে নিয়ে ভালো থাকতে চায় ভারত।
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে
প্রতিবেশী দেশগুলোর মানুষের করোনা প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্যই ভারত শুভেচ্ছা হিসেবে ভ্যাকসিন উপহার দিয়েছে। পর্যটন ভিসা দেয়ার জন্য ভারত প্রস্তুত জানিয়ে শিগগিরই তা আবারও দেয়া হবে বলে জানান ভারতীয় হাইকমিশনার।
ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, এখন বাংলাদেশ ও ভারতে কোভিড-১৯ টিকা দেয়ার মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা করছেন তারা। আশা করি শিগগিরই সম্ভব হবে।
বাংলাদেশ ও ভারত টিকা দেয়ার মধ্য দিয়ে মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। তারা বিশ্বাস করেন কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতেও ভারত ও বাংলাদেশ একসঙ্গে এগিয়ে যাবে এবং তারা তাদের প্রতিবেশীদের বিশেষত বাংলাদেশের সাথে যতটা সম্ভব নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়।
তিনি বলেন, এ কারণেই উপহার এবং বাণিজ্যিক উভয়ভাবেই ভারত থেকে ভ্যাকসিন পাওয়া প্রথম দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
বাংলাদেশ খুব দ্রুতই টিকাদান শুরু হবে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদরোস আধানম গেব্রেয়াসুসের বরাত দিয়ে বলেন, এ রোগ থেকে কেউই একা রক্ষা পেতে পারবে না।
উল্লেখ্য, আজ ভারতের ৭২তম প্রজাতন্ত্র দিবস। ১৯৫০ সালে আজকের এই দিনে সংবিধান কার্যকর হয়েছিল। তারপর থেকে প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি ধুমধাম করে পালিত হয় প্রজাতন্ত্র দিবস।
এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। তবে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে সব অনুষ্ঠানেই কিছুটা কাটছাঁট আনা হয়েছে। দিল্লিতে ছোট করা হয়েছে কুচকাওয়াজের দৈর্ঘ্যপথ। অন্যবারের মতো এবারও বিজয় চক থেকে শুরু হয়েছে কুচকাওয়াজ। তবে লাল কেল্লার পরিবর্তে কুচকাওয়াজ শেষ হয়েছে ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে।
এদিকে ভারতের জাতীয় রাজধানী নয়াদিল্লির মূলকেন্দ্র রাজপথে মঙ্গলবার দেশটির প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে প্রথমবারের মতো নেতৃত্ব দিয়েছে বাংলাদেশি তিন বাহিনীর কন্টিনজেন্ট।
পাকিস্তানের কাছ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর স্মরণে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজের প্রথম ১০ সারিতে ছিলেন বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ১২২ সদস্য।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহতাশিম হায়দার চৌধুরীর নেতৃত্বে তিন বাহিনীর কন্টিনজেন্টের প্রথম ছয় সারিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, পরের দুই সারিতে নৌবাহিনী ও শেষের দুই সারিতে বিমানবাহিনী ছিল।
উল্লেখ্য, ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি সকাল ১০টা ১৮ মিনিটে ভারতের সংবিধান কার্যকরী হয়েছিল।
মহামারি করোনাভাইরাসের ধাক্কা সামলে ভারত শিগগিরই ই-ট্যুরিস্ট (পর্যটন) ভিসা চালু করবে বলে জানিয়েছেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন। বৃহস্পতিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘মিন্ট’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
হর্ষ বর্ধন বলেন, ভারত ইতোমধ্যে মেডিকেল ভিসা ইস্যু শুরু করেছে। শিগগিরই ই-ট্যুরিস্ট ভিসা চালুর পরিকল্পনা আছে।
ভারতে স্বাস্থ্যসেবার সুবিধা দেশটির মেডিকেল ট্যুরিজমকে অনন্য মাত্রায় নিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ভারত সবসময় পর্যটকদের কাছে অন্যতম একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। বিগত কিছু বছরে মেডিকেল ট্যুরিজমে শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছে ভারত।
করোনার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশিসহ সবার জন্য ভারতের ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ রয়েছে। তবে তারা মেডিক্যাল, বিজনেসসহ অন্য সব ক্যাটাগরির ভিসা চালু করেছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা ভারতের ট্যুরিস্ট ভিসা চালুর দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন। সেই প্রতীক্ষার শিগগিরই অবসান ঘটবে বলেই যেন ইঙ্গিত দিলেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
ভারতের টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২২
ভারত সরকার থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা চালু করলেও এখনই কোনো দেশের নাগরিক সড়কপথে ভারতে যেতে পারবেন না। আপাতত আকাশ ও সমুদ্রপথে ভারতে যেতে পারবেন।
তবে ধীরে ধীরে সড়ক পথেও প্রবেশের দুয়ার খুলবে।
ভারতের কূটনৈতিক সূত্র জানায়, করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ার কারণে ভারত দীর্ঘ দিন ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ রাখে। তবে ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ থাকলেও অন্যান্য ক্যাটাগরিতে বিশেষ করে মেডিক্যাল, শিক্ষা, ব্যবসা ইত্যাদি ভিসা চালু ছিল। তবে ৭ সেপ্টেম্বর ভারত সরকার আবার ট্যুরিস্ট ভিসা চালুর ঘোষণা দেয়।
ভারত সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবার চালু হচ্ছে। তবে শুধুমাত্র গ্রুপ ট্যুরিস্টরা যারা চার্টার্ড ফ্লাইট ও এয়ার বাবলে যাবেন তারা এই সুবিধা পাবেন। আর ১৫ নভেম্বর থেকে যে কেউ ব্যক্তিগত ভাবে ট্যুরিস্ট ভিসার আবেদন করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রেও তাকে বিমানে ভ্রমণ করতে হবে।
ভিসার মেয়াদ থাকলেও আবার ভিসা নিতে হবে
ভারতে প্রবেশের ক্ষেত্রে আগে কারো ট্যুরিস্ট ভিসার মেয়াদ থাকলেও নতুন করে আবার ভিসা নিতে হবে। আর এখনই কেউ দীর্ঘ মেয়াদি ভিসা পাবেন না। এখন যে ট্যুরিস্ট ভিসা দেওয়া হবে, তার মেয়াদ হবে ১ মাস।
১২ অক্টোবর থেকে ভিসার আবেদন নেওয়া হবে
ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন জানিয়েছে, বাংলাদেশি নাগরিকদের ট্যুরিস্ট ভিসার আবেদন ১২ অক্টোবর থেকে নেওয়া হবে। বাংলাদেশের নাগরিকরা আগের মতোই ভিসার আবেদন করতে পারবেন।
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা খরচ
ইন্ডিয়া ভিসা ফি: 900 / –
পর্যটক / ব্যবসায়িক ভিসার প্রয়োজনীয়তা:
1. পাসপোর্ট: আসল পাসপোর্ট যার প্রস্থানের নির্ধারিত তারিখের পরে ন্যূনতম ছয় মাসের বৈধতা এবং ভিসা স্ট্যাম্পের জন্য ন্যূনতম দুটি খালি পৃষ্ঠা।
ক) জারি করা আগের পাসপোর্ট এবং ভিসার কপি।
খ) আপনার সমস্ত পুরানো পাসপোর্ট সংযুক্ত করুন (যদি থাকে)।
2. ইন্ডিয়া ভিসা আবেদন ফরম: ভিসার আবেদন অনলাইন ফর্ম পূরণ করতে হবে এবং আবেদনকারীর স্বাক্ষর থাকতে হবে। এখানে ক্লিক করুন
3. ছবির স্পেসিফিকেশন: দুটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি সাদা পটভূমি এবং সীমানা ছাড়াই
অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন: ফটোগ্রাফ 3 মাসের বেশি বয়সী হওয়া উচিত নয়, স্ক্যান করা/স্ট্যাপল করা উচিত এবং পূর্ববর্তী কোন ভিসায় ব্যবহার করা উচিত নয়।
পর্যটক / ব্যবসায়িক ভিসার প্রয়োজনীয়তা:
1. পাসপোর্ট: আসল পাসপোর্ট যার প্রস্থানের নির্ধারিত তারিখের পরে ন্যূনতম ছয় মাসের বৈধতা এবং ভিসা স্ট্যাম্পের জন্য ন্যূনতম দুটি খালি পৃষ্ঠা।
2. ইন্ডিয়া ভিসা আবেদন ফরম: ভিসার আবেদন অনলাইন ফর্ম পূরণ করতে হবে এবং আবেদনকারীর স্বাক্ষর থাকতে হবে। এখানে ক্লিক করুন
3. ছবির স্পেসিফিকেশন: দুটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি সাদা পটভূমি এবং সীমানা ছাড়াই
অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন: ফটোগ্রাফ 3 মাসের বেশি বয়সী হওয়া উচিত নয়, স্ক্যান করা/স্ট্যাপল করা উচিত এবং পূর্ববর্তী কোন ভিসায় ব্যবহার করা উচিত নয়।
4. আমন্ত্রণপত্র: বিজনেস ভিসা হলে।
5. ফরওয়ার্ডিং-লেটার:
6. পেশার প্রমাণ:
7. আর্থিক: কোম্পানির বা ব্যক্তিগত ব্যাংকের বিবৃতিতে ব্যাংকের নাম, ব্যাঙ্কের টেলিফোন নম্বর স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
8. এনআইডি কপি
9. বাসিন্দার প্রমাণ: বিদ্যুৎ বিলের কপি।
ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন লাগে
পাসপোর্টের বৈধতা ছয় মাসের বেশি হতে হবে।
পাসপোর্টে ন্যূনতম তিনটি খালি পৃষ্ঠা অবশিষ্ট থাকতে হবে।
আবেদনপত্রে পাসপোর্ট নম্বর সঠিকভাবে উল্লেখ করা থাকতে হবে।
মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ এবং পাসপোর্ট ইস্যুর তারিখ সঠিকভাবে উল্লেখ করা
থাকতে হবে।
আবেদনপত্রে নামটি সঠিক ভাবে উল্লেখ করতে হবে ।
আবেদনপত্রে অবশ্যই স্ক্যান করা ছবি থাকতে হবে।
পূর্ববর্তী পাসপোর্ট যদি থাকে তাহলে মূল পাসপোর্ট এর সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
যদি হারিয়ে যায় সেক্ষেএে জিডি কপি সংযুক্ত করতে হবে।
পূর্ববর্তী ভিসা ইস্যু করার বিবরণ খালি রাখা যাবে না ।
ভারত ও বাংলাদেশে এর রেফারেন্স খালি রাখা যাবে না ।
বর্তমান / স্থায়ী ঠিকানা ইউটিলিটি বিলের সাথে মিল থাকতে হবে ।
পেশার বিবরণ সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে ।
জন্মের তারিখ জাতীয় পরিচয় পত্র / জন্ম সনদপত্রের সঙ্গে মিল থাকতে হবে
আবেদনপত্র পূরণ করার ৮ দিনের মধ্যে আবেদনপত্র ভিসা আবেদন কেন্দ্রে জমা দিতে হবে।
ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, খুলনা, যশোর, সিলেট, সাতক্ষীরার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আবেদনকারীরা অনলাইন ফর্ম এ ঢাকা মিশন নির্বাচন করবে।
চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, নোয়াখালি পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আবেদনকারীরা অনলাইন ফর্ম এ চট্টগ্রাম মিশন নির্বাচন করবে।
রাজশাহী, রংপুর, ঠাকুরগাঁ, বগুড়ার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আবেদনকারীরা অনলাইন ফর্ম এ রাজশাহী মিশন নির্বাচন করবে।
সিলেট পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আবেদনকারীরা অনলাইন ফর্ম এ সিলেট মিশন নির্বাচন করবে।
আপনার ভিসা আবেদন জমাদানকারী সেন্টার এবং টাকা জমাদানকারী সেন্টার এর নাম অবশ্যই এক হতে হবে।
মূল পাসপোর্ট, ভিসার আবেদন দাখিল করার তারিখের আগে থেকে সর্বনিন্ম ৬ মাস মেয়াদী হতে হবে। পাসপোর্টে অন্তত: দু’টি সাদা পাতা থাকতে হবে। পাসপোর্টের অনুলিপি (দ্বিতীয় পৃষ্ঠা এবং তৃতীয় পৃষ্ঠা এবং বৈধতার মেয়াদ বাড়ানোর এসডোর্সমেন্ট, যদি থাকে) সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদনপত্রের সাথে সব পুরোনো পাসপোর্ট জমা দিতে হবে।
একটি সদ্য তোলা (৩ মাসের বেশী পুরোনো নয়) ২x২ (৩৫০x৩৫০ পিক্সেল) সাইজের রঙিন ছবি যেন পুরো মুখমন্ডল দেখা যায় এবং ছবির পিছনের অংশ সাদা হতে হবে ।
আবাসস্থলের প্রমাণপত্র: জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি।
পেশার প্রমাণপত্র : চাকুরীদাতার কাছ থেকে সনদ। শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর আইডি কার্ড এর অনুলিপি সংযুক্ত করতে হবে, অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তির অবসরপ্রাপ্ত কাগজপত্র, বিজনেস ব্যক্তির বাণিজ্য সনদপত্র প্রয়োজন।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণপত্র: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট** এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/ অথবা সর্বশেষ ৩ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে।
অনলাইন ভিসা এপ্লিকেশন ফরম যেটাতে বিজিডি (BGD) নিবন্ধন নং থাকবে।
আবেদনকারীকে অনলাইন এপ্লিকেশন ফরম এ দেয়া নির্ধারিত স্থানে তাদের ছবি স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
আবেদনকারীকে অবশ্যই নিশ্চিত থাকতে হবে যেন বর্তমান পাসপোর্টের
জন্মতারিখ এবং জন্মস্থান এর সাথে পুরোনো পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং/ অথবা জন্মনিবন্ধন সনদের তথ্যের মিল থাকে।
সাক্ষাতের দিন আবেদনপত্রের সাথে অবশ্যই সব পুরোনো পাসপোর্ট জমা দিতে হবে;
সব পুরোনো পাসপোর্ট ছাড়া আবেদনপত্র অসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হবে।
বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীদের ক্ষেত্রে সব ধরণের ভারতীয় ভিসা, শুধুমাত্র ট্যুরিস্ট ভিসা (টি) ব্যতীত, কোন অনলাইন সাক্ষাতের তারিখ ই-টোকেন ছাড়াই ওয়াক-ইন পদ্ধতিতে গ্রহণ করা হয়। কোথায় ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে |
আবেদনপত্র অবশ্যই ৮ দিনের মধ্যে জমা দিতে হবে |
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা ২০২১
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা আপডেট
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা খরচ
ভারতীয় ভিসা চালু কবে হবে
ভিসা কিভাবে করতে হয়
ভারতের মেডিকেল ভিসা কবে চালু হবে
ভিসার মূল্য
১। প্রথমেই এই লিংকে ক্লিক করে ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি পূরণ করতে হবে।
২। ইন্ডিয়ান ভিসা ফর্মটি যথাযথ তথ্য দিয়ে পূরণ করুন। রেফারেন্সের জন্য এই লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন কীভাবে ফর্মটি পূরণ করতে হবে।
৩। পাসপোর্টে যেভাবে নাম, জন্মতারিখ ও অন্যান্য তথ্যাদি আছে, ঠিক সেভাবেই ফর্মে তথ্যগুলো প্রদান করতে হবে। অন্যথায় ইন্ডিয়ান ভিসা বাতিল হয়ে যেতে পারে।
৪। পাসপোর্ট খেয়াল করে এর Date of Issue ও Date of Expiry ফর্মে পূরণ করবেন এবং আপনার নির্দিষ্ট ইন্ডিয়ান ভিসা টাইপ (ট্যুরিস্ট, বিজনেস, মেডিকেল বা অন্যান্য) সিলেক্ট করবেন। সেই সাথে কত মাসের ইন্ডিয়ান ভিসা চাচ্ছেন আপনি ৩, ৬, ১২ আপনার যেটা দরকার সেটা দিতে পারেন। তবে ১২ মাস দেয়াই ভালো।
৫। ইন্ডিয়ান ভিসা ফর্মটি প্রিন্ট করে জমা দেবার সময় সাথে এক কপি বাসার ইউটিলিটি বিল, অফিসের নো-অব্জেকশন সার্টিফিকেট অথবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচয়পত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র, ব্যাংক স্টেটমেন্ট অথবা ডলার এনডোর্সমেন্ট সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট এর ডাটা পেইজের ফটোকপি এবং দুই কপি ২*২ ছবি জমা দিতে হবে। উল্লেখ্য, ডিজিটাল ছবির হার্ডকপিই কিন্তু পরবর্তীতে ফর্ম জমা দেওয়ার সময় সাথে দিতে হবে। সেই সাথে আপনার ইউটিলিটি বিলে বাসার ঠিকানা যেভাবে লেখা, ফর্মে ঠিকঠিক সেভাবেই লিখেছেন কিনা- তা মিলিয়ে নিন। অন্যথায় ভিসা বাতিল হয়ে যেতে পারে।
ভারতীয় টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে
ভারতের মেডিকেল ভিসা কবে চালু হবে ২০২২
ভারতের টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২২
ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা খরচ
ভারত বাংলাদেশ "ট্যুরিস্ট" ভিসা কবে চালু হবে 2022
ভারতীয় ভিসা আপডেট
ইন্ডিয়ান ভিসা বন্ধ
মেডিকেল ভিসা করার নিয়ম