পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে || পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২২

পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে পর্তুগালের যাওয়ার জন্য সবচেয়ে সস্তা মাধ্যম হলো সরাসরি ফ্লাইট টিকিটের মাধ্যমে যাওয়া যার মূল্য দাঁড়ায় US$540। সরাসরি বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল এর বিমান ঢাকা থেকে লিসবন পর্যন্ত। সেখানে যেতে সময় লাগে 15 ঘণ্টা 20 মিনিট। এবং পর্তুগালের কাজের ভিসার জন্য খরচ হতে পারে আপনার 10 থেকে 12 হাজার টাকা পর্যন্ত। সে ক্ষেত্রে যদির-কোন আপনার আত্মীয় থাকে এবং তাদের মাধ্যমে যদি ইনভাইটেশন পেয়ে থাকেন তাহলে এক্ষেত্রে আরও সহজ হয়।



পর্তুগালে কোন কাজের চাহিদা বেশি

অন্যান্য দেশের তুলনায় পর্তুগালে ও কাজের চাহিদা বেশি রয়েছ। বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া সহ বিভিন্ন দেশের মানুষ পর্তুগালে কাজের জন্য পাড়ি জমাই। বর্তমান সময়ে আগের তুলনায় পর্তুগালে এখন ব্যাপকভাবে শ্রমিক নিয়োগ দিচ্ছে পর্তুগাল সরকার। তারা বিভিন্ন ক্যাটাগরির উপরে শ্রমিক নিয়োগ দিচ্ছে। হোটেল বয় কেয়ারিং ম্যান ক্লিনার ম্যান এবং কৃষি ভিসা সহ কম্পিউটার অপারেটর এবং ড্রাইভিং ব্যাপক ভাবে লোক নিয়োগ দিচ্ছে পর্তুগাল সরকার।


ড্রাইভিং পদে এবং ক্লিনার ম্যান এই দুই পদে ব্যাপকভাবে লোক নিয়োগ দিচ্ছে বর্তমানে অন্যান্য কাজের তুলনায় এই কাজের উপর বেশি প্রয়োজন পড়ছে সে দেশের মানুষের তাই কেউ যদি ড্রাইভিং শিখে সেই দেশে পাড়ি জমান তাহলে খুব সহজেই আপনি চাকরি পেতে পারেন। তাছাড়াও বর্তমানের শেফ এর কাজ শিখেও সেখানে খুব সহজেই কাজ পেতে পারেন বর্তমানে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে  নিয়োগ দিচ্ছে। তাই উপরোক্ত বিষয়গুলোর উপর আপনি বাংলাদেশ থেকে বা যেকোন জায়গা থেকে দক্ষতা অর্জন করে আপনি খুব সহজেই সেখানে গিয়ে কাজ পেতে পারেন।


পর্তুগালে কাজের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

বিদেশে যাওয়ার পরে সবথেকে কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়ায় কিভাবে কাজ পাওয়া যাবে। কারণ অনেক সময় মানুষ কাজের জন্য হতাশ হয়ে যায় এক্ষেত্রে আপনাকে হতাশ না হয়ে কাজ খুজতে হবে। কাজ খোঁজার জন্য আপনাকে যেগুলো করা লাগবে তা হল যে সমস্ত কোম্পানির ওয়েবসাইট আছে সেই সমস্ত কোম্পানির ওয়েবসাইটগুলোতে ভিজিট করে তাদের নতুন বিজ্ঞপ্তি গুলো দেখতে হবে এবং তাদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আপনাকে সিভি তৈরি করে সেখানে সাবমিট করতে হবে। তারা আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী মেইলের মাধ্যমে এবং ফোন করে ডেকে নেবে। এভাবে আপনি পর্তুগালে কাজের অফার পেয়ে যাবেন।


এই কাজটি আপনি বাংলাদেশ অথবা বিভিন্ন দেশে বসেই করতে পারবেন পর্তুগালের কোম্পানি ওয়েবসাইটগুলোতে ভিজিট করে দেখতে পারেন। তাছাড়াও বাংলাদেশের মতো যেমন জবসবbd jobs24 এর মত তাদের ওয়েবসাইট আছে সেখানে তারা প্রতিনিয়ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে সেখান থেকে আপনি খুব সহজেই ইনভাইটেশন পেতে পারেন তাহলে সেক্ষেত্রে আপনার ভিসা পাওয়ার জটিলতা অনেকটাই দূর হয়ে যাবে।


পর্তুগালে কাজ পাওয়ার জন্য কি দক্ষতা প্রয়োজন

অবশ্যই পর্তুগালে কাজ করার জন্য আপনার দক্ষতা প্রয়োজন। আপনাকে সাবলীলভাবে ইংরেজি ভাষা জানতে হবে এবং পর্তুগিজ ভাষা সম্পর্কে আপনাকে জেনে নিতে হবে। সেখানে আপনি রেস্টুরেন্ট পদ এবং কম্পিউটার অপারেটর এবং ড্রাইভিং পদের জন্য যদি নিয়োগ হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে দক্ষতা অবশ্যই থাকা লাগবে। আপনি অন্যান্য জায়গায় যে কাজগুলো করেছেন সেখান থেকে একটি প্রমাণস্বরূপ রশিদ বা সার্টিফিকেট নিয়ে রাখবেন তাহলে আপনার দক্ষতা তারা যাচাই করতে পারবে।


আর যদি আপনি সেবা পাইপ ফিটিং বা ক্লিনার পদের জন্য নিয়োগ পেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকেই আপনাকে এই ধারণাগুলো নিয়ে যাওয়া লাগবে। তা না হলে আপনাকে কাজের অভিজ্ঞতার জন্য আবার বাংলাদেশে ফেরত আসা লাগতে পারে। তাই অবশ্যই এ সমস্ত অভিজ্ঞতা নিয়েই আপনি সেখানে পাড়ি জমাবেন।


বাংলাদেশের টিটিসি সহ বিভিন্ন সরকারি মাধ্যমে যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে স্কিলড হতে পারবেন যেমন ডাইভিং হোটেল বয় শেফ পাইপ ফিটিং এ সমস্ত কাজের উপর আপনি দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। এই টিপসগুলো আপনার জেলা এবং বিভাগ পর্যায়ে রয়েছে সেখানে সামান্য কিছু পরিমাণ টাকা নিয়ে আপনাদেরকে দক্ষ করে তৈরি করে দিবে এবং সার্টিফিকেট সহ।


পর্তুগালে কি ধরনের চাকরির সুযোগ আছে

আপনি যদি পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে পড়াশোনা করতে চান তবে আপনি অনেক সুবিধা পেয়ে যাবেন সেখানে। প্রথম অবস্থা আপনার শালার একটু কম হতে পারে তবে আপনি অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের তুলনায় এখানে বিভিন্ন সুবিধা পাবেন। 


ওয়ার্ক পারমিট ভিসা মাধ্যমে পর্তুগালে প্রবেশ করতে পারলে আপনি একপর্যায়ে সেখানে ক্লাস পেয়ে যাবেন যদি আরটিআর থাকে তাহলে আপনি পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। 


এছাড়াও আপনি যদি পর্তুগালে ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনার এই সুযোগটি ও রয়েছে। এখানে কাগজপত্র খুব দ্রুত সম্পন্ন করা যায়। যদি এখানে আপনার বিনিয়োগ করার ক্ষমতা থাকে তাহলে আপনি একটি ভাল ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এখানে যে সমস্ত সুবিধা পাবেন অন্যান্য কান্ট্রিতে এমন সুবিধা পাওয়া যায় না পর্তুগল সরকার দিয়ে থাকে।

পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন

চাকরি পাওয়ার জন্য কি উপায় রয়েছে আপনি যদি স্থানীয় এজেন্সির মাধ্যমে তাদের যেকোনো একটি পরিচালনা করতে পারেন এক্ষেত্রে আপনার খরচ একটু বেশি হবে। স্থানীয় সংস্থার মাধ্যমে পর্তুগালে কাজের ভিসার খরচ হতে পারে 10 থেকে 12 হাজার টাকার মতো। পর্তুগালের যদি আপনার কোন আত্মীয় থাকে সেক্ষেত্রে যদি আপনি কাজের জন্য ইনভাইটেশন পান তাহলে আপনি খুব সহজেই চাকরি পেয়ে যাবেন এবং আপনার খরচ কিছুটা কমে যাবে।


তাছাড়া আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন সেদেশের গভমেন্ট সাইটগুলো এবং জব সাইট গুলোতে খুব সহজে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং সেখানে আমরা সিবিটি দেওয়ার পরে তারা আপনার ইমেইল এবং ফোন নাম্বার অনুযায়ী আপনাকে জানিয়ে দেবে। এবং আপনার ভিসা প্রসেস তারাই করে দিবে। এটার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ভিসা পেয়ে যাবে।


যাদের আত্মীয়-স্বজন নেতারা এজেন্সিগুলোকে বেশি সময় দিতে পারেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা কিছু ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করব যেখান থেকে আপনি খুব সহজেই চাকরি পেতে পারেন।


আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগরির ওপর আবেদন করতে পারবেন এবং আপনার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী সে সমস্ত ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার সিভি তৈরি করে সাবমিট করবেন। এবং সিভিতে বিস্তারিত এবং সুন্দরভাবে আপনার বিষয়টি বা দক্ষতা টি তুলে ধরবেন তাহলে আপনাকে খুব সহজেই তারা ভিসা নিতে রাজি হবে।


এটাই একমাত্র উপায় যেখান থেকে আপনি পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারেন। তাই আপনি যেকোন একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে খুব সহজেই পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারেন তাই অবশ্যই সবার আগে দক্ষতা টাইমে দক্ষতা অর্জন করার পরে আপনি আপনার সিভি তৈরি করে সেই সমস্ত ওয়েবসাইটে গিয়ে থাকবে করবেন।


পর্তুগাল দূতাবাস

এখন পর্যন্ত পর্তুগাল দূতাবাস বাংলাদেশে নেই তবে যেসব ভাইয়েরা মধ্যপ্রাচ্য থেকে বা সৌদি আরব সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া হতে পর্তুগালের যেতে চান তাদের ঐ সমস্ত দেশের দূতাবাস রয়েছে সেখান থেকে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন বা সুযোগ তৈরি করতে পারেন।


এবং যারা নিয়মিত যাতায়াত করেন তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন তারা কোন মাধ্যম গুলো ব্যবহার করে সে মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে আপনিও পর্তুগালে যেতে পারেন তাছাড়া বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল এর মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারবেন না এবং এখন পর্যন্ত দূতাবাস তৈরি হয় নাই।


পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২২

বর্তমানে ইউরোপিয়ান দেশগুলোর মধ্যে পর্তুগাল বাংলাদেশীদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চালু রয়েছে। পর্তুগাল সেঞ্জেনভুক্ত দেশ যেখানে বাংলাদেশীদের জন্য প্রচুর কাজের সুযোগ রয়েছে। আমরা বৈধ ভাবে পর্তুগালের ওয়ার্ক ভিসা প্রসেস করে থাকি।

=================

Mobile :017188-91180

=================

প্রসেসিং সময় : 2-3 মাস।

কাজের ধরন : লেবার।

কাজের কন্টাক : ২ বছর।

বেতন : 800-1200 ইউরো।

বাসস্থান : ফ্রি (কোম্পানীর ব্যাবস্থায়)

খাবার : নিজস্ব

=================

Documents:

# Passport Original

# National ID Card / Birth Certificate

# Photo 45*35 mm White Background

# Medical Fitness Certificate

# Police Clearance Certificate

# Indian Visa

# Educational Document (If any, it is not mandatory)


=================

Payment After Visa

=================

# ওয়ার্ক পারমিটের সুবিধা সমূহ :

যারা ইউরোপে কোনভাবেই যেতে পারছেন না, তাদের জন্য এটি একটি বিশেষ সুযোগ। যারা ইউরোপে যেতে ইচ্ছুক কিন্ত স্টুডেন্ট বা ভিজিট ভিসায় আবেদন করার অনুপযুক্ত তারা অনায়াসেই এই ভিসায় যেতে পারেন, ৩-৫ বছরের মধ্যে নাগরিকত্ব পাওয়া যায়। প্রতি বছর আপনি আপনার ভিসার মেয়াদ বাড়াতে পারবেন।কাগজপত্র পাওয়ার পর আপনি ইচ্ছা করলে আপনার পরিবার নিয়ে স্থায়িভাবে ইউরোপের যে কোন দেশে বসবাস করতে পারেন।


আরও বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের অফিস ভিজিট করুন -


Mutual Travels Ltd

Ataturk Tower(Level 10) 22-Kamal Ataturk Avenue Banani, Dhaka 1213

Mobile : 017188-91180



Post a Comment (0)
Previous Post Next Post